গতকাল শেষ বিকালে একটু বাইরে গিয়াছিলাম, নারায়ানগঞ্জ ! বন্ধুদের সাথে রাস্তা পার হওয়ার সময় হঠাত চোখটা থমকে গেল !
পিঠ খোলা বুকের কাছে একচিলতে কাপড়ের আচ্ছাদন ! নাভিকুন্দের ছয় ইঞ্চি নীচে পরা আছে শাড়ীটা ! এমনভাবে সেজেছে শরীরের সবখানে যেন যৌনতার ঝিলিক দিচ্ছে ! সয়ং দেবতারাও বোধয় সামনে থাকলে তাকাতে পারতনা ! ধ্যন ভঙ্গ হয়ে যেত ! আর অমি তো দু-একদিনের ছোকরা ! আমাকে প্রথম স্পর্শেই ধ্বংস করে দিতে পারে ! মনে হচ্ছে শেষ বিকালে হাজারটা সূর্য আকাশের প্রেক্ষাপটে উজ্জল হয়ে উঠেছে !
রাস্তা পেরিয়ে গেলাম...... !
মনে মনে ভাবছি ! আহ..রে, এই হাজারো লোকের ভিরে মেয়েটি যদি গোপনে নিশ্চিন্ত মনে তার সেল ফোন নম্বরটি আমার হাতে তুলে দিয়ে বলত, "যখন তোমার মন খারাপ হবে, যখন মনে হবে এই পৃথিবীতে ভালবাসার মত কেউ নেই, তখন প্লিস আমাকে রিং করো ! আমি যেখানেই থাকি তোমার কাছে চলে আসবো !"
আমি জানি এমনটা কোনদিনই হবেনা, কারণ কোনো কোনো মানুষ রোবট টাইপের হয়, কারো পছন্ধ অপছন্দের ধার ধারেনা ! পছন্ধ করলেও ক্ষতি নেই, না করলেও ক্ষতি নেই ! হয়ত মেয়েটিও তাদেরই দলের একজন ! হবে হয়ত আবার নাও হতে পারে !
আমি জানি এমনটা কোনদিনই হবেনা, কারণ কোনো কোনো মানুষ রোবট টাইপের হয়, কারো পছন্ধ অপছন্দের ধার ধারেনা ! পছন্ধ করলেও ক্ষতি নেই, না করলেও ক্ষতি নেই ! হয়ত মেয়েটিও তাদেরই দলের একজন ! হবে হয়ত আবার নাও হতে পারে !
চলবে............
Tidak ada komentar: খোলা চিঠি - তিন
Posting Komentar