খুব শীঘ্রই হতে চলেছে আপনার ব্রেকআপ! এতো সুন্দর সম্পর্কের ইতিটা শেষ পর্যন্ত ব্রেকআপের মাধ্যমেই হবে। ভাবছেন আপনার ব্রেকআপের ব্যাপারটি আগে থেকেই কিভাবে অনুমান করা হয়েছে? আপনার ব্রেকআপ হতে চলেছে সে কথা আপনি কাউকে না জানালেও ফেসবুক কিন্তু সবই জানে! অর্থাৎ ফেসবুক আপনার ব্রেকআপের বিষয়টি আগে থেকেই আঁচ করতে পারে। আপনার সম্পর্কের অন্তিম পরিনতি তারায় তারায় লিখে দেয়নি সৃষ্টিকর্তা। কিন্তু আপনার সামাজিক পরিধিতেই লেখা হয়ে যায় সম্পর্কের পরিণতির বিষয়টি।
করনেল ইউনিভার্সিটির গবেষক জন ক্লেইনবার্গ এবং ফেইসবুকের সিনিয়র ইঞ্জিনিয়ার লারস ব্যাকস্ট্রোম তাদের সমন্বিত গবেষণায় একটি রিসার্চ পেপারে এই তথ্য উল্ল্যেখ করেছেন। রিসার্চ পেপারটি ফেব্রুয়ারীতে একটি সোশাল কম্পিউটিং কনফারেন্সে প্রকাশ করা হয়েছিলো।
গবেষকরা ১.৩ মিলিয়ন ফেসবুক ব্যবহারকারীদের ওপর গবেষণাটি চালিয়েছেন। গবেষণায় অংশগ্রহণকারী সবার রিলেশনশিপ স্ট্যাটাসে ‘ইন এ রিলেশনশিপ’ দেয়া ছিলো। তাদের উপর গবেষণা চালিয়ে দেখা যায় যে যাদের মিউচুয়্যাল ফেন্ডদের মধ্যে যোগাযোগ বেশি তাদের ব্রেকআপের হারও বেশি।
ফেসবুক থিওরিতে বলা হয়েছে যে যদি আপনি এবং আপনার সঙ্গী ফেসবুকে একই সামাজিক সার্কেলের সাথে মেলামেশা করেন অর্থাৎ ডিসপারশন কম থাকে তাহলে আপনাদের নিজেদের ব্যক্তিগত জীবনযাপনে ব্যাঘাত ঘটে। ফলে সম্পর্কের পরিণতি খারাপের দিকে যায় এবং এক সময়ে সম্পর্ক ভেঙ্গে যাওয়ার মত সমস্যা দেখা দেয়। ফেসবুকের মতে একটি সুন্দর স্বাস্থ্যকর সম্পর্কে দুজনেরই আলাদা আলাদা সামাজিক মেলামেশার পরিধি থাকে এবং অনেক বেশি মানুষের সাথে পরিচয় থাকে। এক্ষেত্রে এই সম্পর্ক গুলো খুব বেশি কাছের না হলেও চলে। গবেষণায় গবেষকরা বলেছেন যে দুজন সঙ্গীর এবং তাদের পরিচিত মানুষদের সম্পর্কগুলো ডিসপারসড কাঠামোতে থাকা উচিত।
যদিও গবেষনার গানিতিক হিসাব নিকাশ সবার ক্ষেত্রে মিলে না। কিছু কিছু ক্ষেত্রে ব্যতিক্রম হতেই পারে। তবে ফেসবুকের গবেষকরা বেশিরভাগ ক্ষেত্রেই দুজনের মিউচুয়্যাল ফ্রেন্ডের সংখ্যা এবং পরিচিতির গন্ডির উপর ভিত্তি করে ব্রেকআপের সম্ভাবনা আঁচ করে ফেলতে পারে।
করনেল ইউনিভার্সিটির গবেষক জন ক্লেইনবার্গ এবং ফেইসবুকের সিনিয়র ইঞ্জিনিয়ার লারস ব্যাকস্ট্রোম তাদের সমন্বিত গবেষণায় একটি রিসার্চ পেপারে এই তথ্য উল্ল্যেখ করেছেন। রিসার্চ পেপারটি ফেব্রুয়ারীতে একটি সোশাল কম্পিউটিং কনফারেন্সে প্রকাশ করা হয়েছিলো।
গবেষকরা ১.৩ মিলিয়ন ফেসবুক ব্যবহারকারীদের ওপর গবেষণাটি চালিয়েছেন। গবেষণায় অংশগ্রহণকারী সবার রিলেশনশিপ স্ট্যাটাসে ‘ইন এ রিলেশনশিপ’ দেয়া ছিলো। তাদের উপর গবেষণা চালিয়ে দেখা যায় যে যাদের মিউচুয়্যাল ফেন্ডদের মধ্যে যোগাযোগ বেশি তাদের ব্রেকআপের হারও বেশি।
গবেষকরা এই পুরো থিওরিটিকে ‘ডিসপারশন’ বলে আখ্যায়িত করেছেন। ডিসপারশন পরিমাপ করা হয় দুজন মানুষের মিউচুয়্যাল ফ্রেন্ডের তালিকার সংখ্যা অনুসারে। যুগলদের মধ্যে যাদের মিউচুয়্যাল ফেন্ডদের মধ্যে যোগাযোগ কম তাদের ডিসপারশন বেশি। একই ভাবে যে সব যুগলদের মিউচুয়্যাল ফ্রেন্ডদের মধ্যে যোগাযোগ বেশি তাদের ডিসপারশন কম।
ফেসবুক থিওরিতে বলা হয়েছে যে যদি আপনি এবং আপনার সঙ্গী ফেসবুকে একই সামাজিক সার্কেলের সাথে মেলামেশা করেন অর্থাৎ ডিসপারশন কম থাকে তাহলে আপনাদের নিজেদের ব্যক্তিগত জীবনযাপনে ব্যাঘাত ঘটে। ফলে সম্পর্কের পরিণতি খারাপের দিকে যায় এবং এক সময়ে সম্পর্ক ভেঙ্গে যাওয়ার মত সমস্যা দেখা দেয়। ফেসবুকের মতে একটি সুন্দর স্বাস্থ্যকর সম্পর্কে দুজনেরই আলাদা আলাদা সামাজিক মেলামেশার পরিধি থাকে এবং অনেক বেশি মানুষের সাথে পরিচয় থাকে। এক্ষেত্রে এই সম্পর্ক গুলো খুব বেশি কাছের না হলেও চলে। গবেষণায় গবেষকরা বলেছেন যে দুজন সঙ্গীর এবং তাদের পরিচিত মানুষদের সম্পর্কগুলো ডিসপারসড কাঠামোতে থাকা উচিত।
যদিও গবেষনার গানিতিক হিসাব নিকাশ সবার ক্ষেত্রে মিলে না। কিছু কিছু ক্ষেত্রে ব্যতিক্রম হতেই পারে। তবে ফেসবুকের গবেষকরা বেশিরভাগ ক্ষেত্রেই দুজনের মিউচুয়্যাল ফ্রেন্ডের সংখ্যা এবং পরিচিতির গন্ডির উপর ভিত্তি করে ব্রেকআপের সম্ভাবনা আঁচ করে ফেলতে পারে।
Tidak ada komentar: আপনার ব্রেকআপের খবর জানে ফেসবুক!
Posting Komentar